মঙ্গলবার, ৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:৪৭

শিরোনাম :
প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ বরিশাল সদরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাদিস মীরের মনোনয়ন দাখিল বরিশালে তীব্র গরমে নাভিশ্বাস জনজীবন,বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ! বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে জসিম উদ্দিনের মনোনয়নপত্র দাখিল বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এসএম জাকির হোসেনের মনোনয়নপত্র দাখিল
টিও’র সঙ্গে ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়ে শিক্ষিকা বরখাস্ত

টিও’র সঙ্গে ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়ে শিক্ষিকা বরখাস্ত

dynamic-sidebar

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (টিও) সঙ্গে অশোভন আচরণ ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ঝালকাঠির নলছিটিতে এক স্কুলশিক্ষিকাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। টিও মোহাম্মদ মোজাম্মেলের সুপারিশের প্রেক্ষিতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সায়েদুজ্জামান তাকে বরখাস্ত করেন। বরখাস্ত হওয়া সচি আক্তার উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের দক্ষিণ চৌদ্দবুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা এবং নলছিটির সাবেক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো. রিয়াজুল ইসলামের স্ত্রী।

জানা গেছে, শিক্ষিকা সচি আক্তারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি ওই বিদ্যালয়ে সরেজমিনে পরিদর্শনে যান টিও মোহাম্মদ মোজাম্মেল। স্থানীয়দের উপস্থিতিতে তদন্তকালে তিনি অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ওই শিক্ষিকাকে সতর্ক করেন। এসময় ওই শিক্ষিকা তার সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। এ ঘটনার পর টিও মোহাম্মদ মোজাম্মেল জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন এবং ওই শিক্ষিকার শাস্তির সুপারিশ করেন। এরপর গত ২৮ জানুয়ারি তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সায়েদুজ্জামান। বরখাস্তকৃত শিক্ষিকার স্বামী এটিও হওয়ায় বিষয়টি এতোদিন গোপন থাকলেও সোমবার তা জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে।

এলাকাবাসী ও অভিভাবকদের অভিযোগ, শিক্ষিকা সচি আক্তার প্রায়ই নির্ধারিত সময়ের পরে স্কুলে আসেন। মাঝে মধ্যে অনুপস্থিতও থাকেন। কিন্তু সচি আক্তারের স্বামী এটিও হওয়ায় এ ব্যাপারে বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ করেও তারা কোন ফল পাননি। বরং অভিযোগকারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতেন ওই শিক্ষিকা।

এ ব্যাপারে শিক্ষিকা সচি আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমার কথা বলার কোনো ইচ্ছা নেই।’

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (টিও) মোহাম্মদ মোজাম্মেল বলেন, ‘অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে তদন্ত করতে দক্ষিণ চৌদ্দবুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গেলে ওই শিক্ষিকা আমার সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net